শেরপুরের নকলায় ৫৩ নং হুজুরীকান্দা পূর্ব সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী মাত্র ৬ জন। তাদের পাঠদান করান তিনজন শিক্ষক। তবে হাজিরা হাতায় শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি গোটা বিশেক। জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা বলছেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
পঞ্চম শ্রেণিতে ৩জন, চতুর্থ শ্রেণিতে ২জন আর তৃতীয় শ্রেণিতে একজন শিক্ষার্থী নিয়ে চলছে এই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। ছয় শিক্ষার্থীর বিপরীতে রয়েছেন তিনজন শিক্ষক। তাদের কাজে সহযোগিতা করেন আবার একজন দপ্তরি। শেরপুরের নকলা উপজেলার ৫৩ নম্বর হুজুরীকান্দা পূর্ব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চিত্র এটি। ছয় শিক্ষার্থী থাকলেও দৈনিক হাজিরা খাতায় তাদের উপস্থিতি দেখানো হয় বেশি।
শিক্ষার মান ভালো করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার দাবি স্থানীয়দের।
শিক্ষার্থী স্বল্পতার বিষয়ে জানতে চাইলে এড়িয়ে যান বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলাম।
সরেজমিনে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ফেরদৌসী বেগম।