ভারতে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে বন্যা পরিস্থিতি। দেশটির আসাম ও মেঘালয় রাজ্যে গত দুই দিনের বন্যায় অন্তত ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, অবিরাম বৃষ্টির কারণে আসাম এবং আরো খবর...
১৬ই মে বন্যায় ডুবে যায় সিলেট। শহরেই ছিল কোমর পানি। এক সপ্তাহের মধ্যে সে পানি নেমেও যায়। এখনো শুকায়নি একমাস অঅগের বন্যার ক্ষত। ১৬ই জুন আবারো বন্যার আঘাত সিলেটে। এবার
নেত্রকোনায় নদ-নদীর পানি বেড়ে গিয়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের কারণে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ইতোমধ্যে কোনো কোনো নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বয়ে
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের তিস্তার পানি বাড়ায় জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়ি থানার দোহমনি থেকে বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত তিস্তার অসংরক্ষিত এলাকায় হলুদ সংকেত জারি করা হয়। বুধবার (১৫ জুন) রাতেই তিস্তা নদী সংলগ্ন পঞ্চায়েত
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন- উন্নয়ন, পরিবেশ সংরক্ষণ, জলবায়ুর ঝুঁকি মোকাবিলা এবং পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগে গ্রিন বন্ড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এছাড়া ডেল্টা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে
বর্ষা আসার আগেই গাইবান্ধায় তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও করতোয়া নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে শুরু হয়েছে ভাঙ্গন। নদী গর্ভে বিলীন হওয়ার পথে বাড়িঘরসহ নানা স্থাপনা। ভাঙনের মুখে দিশেহারা নদী পাড়ের মানুষেরা। ভাঙ্গন প্রতিরোধে
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বিশ্বের অনেক স্থানে অতি খরা দেখা দেওয়ায় ভয়াবহ পানির সংকট দেখা দিয়েছে। যার দরুন পরিস্থিতি থেকে রক্ষা পায়নি ভারতের মহারাষ্ট্র প্রদেশ। ভারতের এ রাষ্ট্রের অনেক মানুষকে পানির
তিনদিনের টানা বর্ষণ আর উজানের ঢলে রংপুর, সিরাজগঞ্জ, শেরপুর ও গাইবান্ধায় বেড়েছে নদ-নদীর পানি। ভাঙছে নদী, ডুবে আছে তীরের বিস্তীর্ণ জনপদ আর ফসলিজমি। ভেসে গেছে ঘেরের মাছ। পানিবন্দি এসব অঞ্চলের