উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে খাগড়াছড়ির দীঘিনালার বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। দীঘিনালার মেরুং ও কবাখালী ইউনিয়নের ছোট মেরুং, বেতছড়ি, ও হাজাছড়াসহ ২০ গ্রামের ১ হাজারের বেশি পরিবার পানি বন্দী আরো খবর...
সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেন, সিলেট ও সুনামগঞ্জে যে বিপর্যয় নেমে এসেছে এটা অভাবনীয়। রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টিপাত হয়েছে। দুর্গত এলাকার মানুষ খুবই বিপদে আছে। সেনাবাহিনী দুর্গত মানুষের
নিরাপদে মিয়ানমারে ফেরাসহ ১৯ দফা দাবিতে কক্সবাজারের বিভিন্ন ক্যাম্পে সমাবেশ করেছেন রোহিঙ্গারা। রোববার (১৯ জুন) সকাল ১১টায় উখিয়া-টেকনাফের ২৯টি ক্যাম্পে একযোগে সমাবেশ করে রোহিঙ্গারা। এর মধ্যে উখিয়ার ২৭টি ক্যাম্প এবং
দেশের বিভিন্ন এলাকায় অব্যাহতভাবে বৃষ্টি হচ্ছে। শনিবার দেশের আট বিভাগেই বৃষ্টি হয়েছে। এরমধ্যে সিলেটে সর্বোচ্চ ২৮২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এটি এই অঞ্চলের আবহাওয়ার ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ রেকর্ড বলে
বন্যার পানির প্রবল স্রোতে নেত্রকোণার বারহাট্টা-মোহনগঞ্জ সেকশনের ইসলামপুর এলাকায় রেলব্রিজ ধসে গেছে, এর ফলে মোহনগঞ্জের সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। শনিবার (১৮ জুন) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে মোহনগঞ্জ ও
১৬ই মে বন্যায় ডুবে যায় সিলেট। শহরেই ছিল কোমর পানি। এক সপ্তাহের মধ্যে সে পানি নেমেও যায়। এখনো শুকায়নি একমাস অঅগের বন্যার ক্ষত। ১৬ই জুন আবারো বন্যার আঘাত সিলেটে। এবার
নেত্রকোনায় নদ-নদীর পানি বেড়ে গিয়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের কারণে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ইতোমধ্যে কোনো কোনো নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বয়ে
এক মাসের ব্যবধানে আবারো বন্যার কবলে সিলেট ও সুনামগঞ্জবাসী। নতুন করে ডুবেছে সিলেট সদর, কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুরসহ ৭টি উপজেলার নিম্নাঞ্চল। এসব এলাকার বাড়ি-ঘর, মসজিদ, মন্দির ও রাস্তাঘাট পানিতে তলিয়ে গেছে।