শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:২০ অপরাহ্ন
/ জাতীয়
সরকার ঘোষিত কঠোর বিধি-নিষেধের ষষ্ঠদিনে সড়কে বেড়েছে মানুষের চলাচল। গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও ব্যক্তিগত গাড়ি এবং রিকশার আধিক্য ছিলো দিনভর। এরপরেও জরুরি প্রয়োজন ছাড়া মানুষের বাইরে বের হওয়া ঠেকাতে সাধ্যমতো চেষ্টা আরো খবর...
লিবীয় উপকূলে সর্বশেষ ৫৭ অভিবাসীর মৃত্যুর মধ্যদিয়ে চলতি বছর ভূমধ্যসাগর অতিক্রম করে ইউরোপের কোন দেশে পাড়ি জমাতে গিয়ে প্রাণ হানির সংখ্যা বেড়ে প্রায় ৯৭০ জনে দাঁড়ালো। মঙ্গলবার জাতিসংঘ একথা জানিয়েছে।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বাংলাদেশে করোনায় মৃত্যুর হার প্রতিবেশী দেশ ভারতের চেয়ে বেশি। এমন বাস্তবতায় মানুষের জীবনের সুরক্ষাকেই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে রাজধানীসহ সারাদেশে চলছে দুই সপ্তাহের কঠোর বিধিনিষেধ। চলমান বিধিনিষেধের আজ ষষ্ঠ দিনে রাজধানীতে বেড়েছে ব্যক্তিগত যান চলাচল। সব সড়কেই আছে অনেক রিকশাও। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা জানিয়েছেন,
মহামারি করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণের মধ্যেও জরুরি নিয়োগ কার্যক্রম চালু রাখছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (বিপিএসসি)। তবে পিএসসির কোনো পদের প্রিলিমিনারি টেস্ট, লিখিত পরীক্ষা এবং মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে প্রত্যেক
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি-একনেক ২ হাজার ৫৭৫ কোটি ৪২ লাখ টাকা ব্যয়ের ১০টি প্রকল্প অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ২ হাজার ১৫০ কোটি ৪২ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক
মহামারি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হযে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ২৫৮ জন, যা দেশে করোনা মহামারিকালে একদিনে সর্বোচ্চ মৃতের সংখ্যা। এর আগে একদিনে এত মৃত্যু দেখেনি বাংলাদেশ। গতকাল
রাজধানীতে ডেঙ্গুর প্রকোপ প্রতিদিনই বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৪৩ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৪২ জন রাজধানীর হাসপাতালে ও একজন ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি হন।