রাজধানীর গণপরিবহনে চলছে ভাড়ার নৈরাজ্য। সরকার নির্ধারিত ভাড়া নিচ্ছে না পরিবহনগুলো। অতিরিক্তি ভাড়া আদায়ের কারণে বাস হেলপার কন্টাক্টরের সঙ্গে যাত্রীদের কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনাও ঘটছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এছাড়া আরো খবর...
নিবন্ধন করেও করোনা প্রতিরোধী টিকা পাননি এক কোটি ৬৮ লাখেরও বেশি মানুষ। এর মধ্যে পঞ্চাশোর্ধ্ব রয়েছেন ৫২ লাখের মতো। রোববার (৭ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদফতরের নিয়মিত টিকা বিষয়ক বিজ্ঞপ্তি বিশ্লেষণ করে
ডিজেলের দাম বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে ভাড়া বাড়ানোর প্রস্তাবের বিষয়ে সরকার কোনো সিদ্ধান্ত না নেওয়ায় শনিবার থেকে লঞ্চ চালানো বন্ধ রেখেছেন মালিকরা। এই প্রেক্ষাপটে রোববার (৭ নভেম্বর) বিকেলে মালিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসছে
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) প্রধান কার্যালয়ে ভাড়া পুনঃনির্ধারণ সংক্রান্ত কমিটির সভা চলছে। রোববার সকাল ১১টায় এ সভা শুরু হওয়ার কথালেও এই সভা শুরু হয়েছে প্রায় আধা ঘণ্টা দেরিতে। বিআরটিএ
জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির কারণে ভাড়া বাড়ানোর দাবিতে পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের ধর্মঘট চলছে শুক্রবার (৫ নভেম্বর) থেকে। শুক্র ও শনিবার সরকারি ছুটির দিন হওয়ায় রাজধানীতে যাত্রীদের চাপ কিছুটা কম ছিল। ভোগান্তি
বিশ্বজুড়ে মহামারি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ও মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৬ হাজারের বেশি মানুষ। একই সময়ে নতুন করে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা
অভ্যন্তরীণ নৌপথে লঞ্চ না চালানোর ঘোষণা দিয়েছে লঞ্চ মালিকেরা। শনিবার (৬ নভেম্বর) লঞ্চ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম ভূঁইয়া গণমাধ্যমকে এ কথা জানান। তিনি বলেন, ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে আমাদের
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। করোনা আমাদের নিয়ন্ত্রণের মধ্যে চলে এসেছে। করোনা নিয়ন্ত্রণে টিকার একটি বড় ভূমিকা রয়েছে। শনিবার (৬