কুড়িগ্রামের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। বুধবার (২২ জুন) সকালে সেতু পয়েন্টে ধরলা নদীর পানি বিপৎসীমার ৪১ সেন্টিমিটার ও চিলমারী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপৎসীমার ৫৩ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিলো।
গাইবান্ধায় নদ-নদীর পানি বেড়ে চলেছে। বৃষ্টি ও উজানের ঢলে প্রতিদিনই নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। এর ফলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী জেলার সদর, সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলার
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে খাগড়াছড়ির দীঘিনালার বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। দীঘিনালার মেরুং ও কবাখালী ইউনিয়নের ছোট মেরুং, বেতছড়ি, ও হাজাছড়াসহ ২০ গ্রামের ১ হাজারের বেশি পরিবার পানি বন্দী
জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে সংযোগ সড়ক না থাকায় হারাবতী নদীর শাখার উপর নির্মিত সেতুটি এলাকাবাসীর কোন কাজে আসছে না। ফলে ২৩ বছর আগে নির্মিত সেতুটি অব্যহৃত পরে আছে। জনপ্রতিনিধিরা বারবার প্রতিশ্র“তি দিলেও
সিলেট রেলস্টেশন থেকে বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়েছে। আজ রোববার (১৯শে জুন) গণম্যাধমকে এতথ্য নিশ্চিত করেছেন সিলেট রেলস্টেশনের ব্যবস্থাপক নুরুল ইসলাম। তিনি বলেন,
সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেন, সিলেট ও সুনামগঞ্জে যে বিপর্যয় নেমে এসেছে এটা অভাবনীয়। রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টিপাত হয়েছে। দুর্গত এলাকার মানুষ খুবই বিপদে আছে। সেনাবাহিনী দুর্গত মানুষের