মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৪২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সাইবার আইনের প্রত্যাহার হচ্ছে ৫৮১৮ মামলা নদী দূষণমুক্ত করা গেলে পরিবেশ উন্নত হবে ২৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক অফিস আদালত খুলেছে, যানচলাচল স্বাভাবিক ছাগলকাণ্ডে মতিউর ও তার স্ত্রী এবং সন্তানদের ব্যাংক হিসাব স্থগিত বরুড়ায় মামার বিরুদ্ধে ভাগিনার প্রতারণার গুরুতর অভিযোগ! মোশারফ প্যারিস অলিম্পিকে ডাক পেলেন অলিম্পিক রিংয়ে সাজবে আইফেল টাওয়ার প্রতি ভরি সোনার দাম এক লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা! বরিশাল প্লে-অফে শক্তিশালী হচ্ছেন রওশন, দুর্বল জিএম কাদের! খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ৮ মিনিট পরপর চলবে মেট্রোরেল আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন ৪৮ নারী প্রার্থী সিরিজ নির্বাচন করতে চায় ইসি

রাশিয়ার মতো নির্বাচন আমাদের দেশে সম্ভব নয় : সিইসি

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপডেট : সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২১

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদা বলেছেন, জনগণের আস্থা আছে বলেই ৬০ থেকে ৮০ শতাংশ ভোট পড়ে। আস্থা না থাকলে এতো ভোট পড়ে কী ভাবে। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, রাশিয়ার মতো নির্বাচন করা আমাদের দেশে সম্ভব না। কবে সম্ভব হবে, তাও জানি না।

বুধবার (২৯ সেপ্টেম্বর) নির্বাচন ভবনে ৮৬ তম কমিশন বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

গত ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে ২২ সেপ্টেম্বর রাশিয়ার নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে দেশটিতে সফরে যান তিনি। গত ১৭ থেকে ১৯ সেপ্টেম্বর রাশিয়ার জাতীয় সংসদের নিম্নকক্ষ স্টেট দুমা-এর সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সিইসি বলেন, রাশিয়ার নির্বাচনে প্রার্থীদের ঘরে ঘরে প্রচারের বিষয় নেই।

১১টা টাইম জোনে সেখানে নির্বাচন হয়। সব ভোটকেন্দ্র তারা সিসিটিভির আওতায় এনেছে। ভোটকেন্দ্রের পরিস্থিতি তারা ঘরে বসে দেখতে পারেন। পারসেন্টেজ প্রতি মিনিটে দেখতে পারেন।

তিনি বলেন, ৪৯ দেশ থেকে আমরা ২৪৫ জন নির্বাচন পর্যবেক্ষক গিয়েছিলাম। বাংলাদেশের ব্যবস্থা সম্পর্কে তাদের জানিয়েছি। সেখানে ভোটকেন্দ্র নিয়ে গণ্ডগোল, অভিযোগ ছিল না। নেই ব্যালট বাক্স ছিনতাইয়ের সুযোগ।

তাদের ভোট ইভিএম মেশিনে ভোট হয় না, তবে অন্য প্রযুক্তিতে ভোট হয়। পাসপোর্ট দেখে ভোটারকে শনাক্ত করে। ভোট দিলে সঙ্গে সঙ্গে মনিটরে দেখতে পান। সরকারি কর্মচারীরাও অ্যাপের মাধ্যমে ভোট দিতে পারেন।

রাশিয়ার মতো ভোট করা সম্ভব কি-না, এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, আপাতত রাশিয়ার মতো নির্বাচন সম্ভব না। কবে হবে তাও জানিনা।

তিনি বলেন, সেখানে তিনদিনে ভোট হয়। তিনদিন ব্যালট রাখার মতো নির্বাচনী এলাকায় আমাদের অবকাঠামো নেই। আমাদের ওই সক্ষমতা নেই। ভোটাররাও এসব নিয়ে কেয়ার করে না। শিক্ষার জন্য হোক, সামাজিক কারণে হোক তারা মনে করেই এটা থাকবে।

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অন্যান্য সংবাদ