শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ১১:২০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সাইবার আইনের প্রত্যাহার হচ্ছে ৫৮১৮ মামলা নদী দূষণমুক্ত করা গেলে পরিবেশ উন্নত হবে ২৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক অফিস আদালত খুলেছে, যানচলাচল স্বাভাবিক ছাগলকাণ্ডে মতিউর ও তার স্ত্রী এবং সন্তানদের ব্যাংক হিসাব স্থগিত বরুড়ায় মামার বিরুদ্ধে ভাগিনার প্রতারণার গুরুতর অভিযোগ! মোশারফ প্যারিস অলিম্পিকে ডাক পেলেন অলিম্পিক রিংয়ে সাজবে আইফেল টাওয়ার প্রতি ভরি সোনার দাম এক লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা! বরিশাল প্লে-অফে শক্তিশালী হচ্ছেন রওশন, দুর্বল জিএম কাদের! খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ৮ মিনিট পরপর চলবে মেট্রোরেল আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন ৪৮ নারী প্রার্থী সিরিজ নির্বাচন করতে চায় ইসি

রাজধানীর সড়কে-সড়কে বাড়ছে সাধারণের চলাচল ও ব্যক্তিগত পরিবহনও

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপডেট : জুলাই ২৯, ২০২১

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান কঠোর বিধিনিষেধের প্রথম দিকে সড়কে খুব বেশি মানুষের উপস্থিতি ছিল না। কিন্তু দিন যত যাচ্ছে, সড়কে মানুষের উপস্থিতি ততই বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে বিভিন্ন যানবাহনের চলাচলও। রাজধানীর কোথাও কোথাও যানজটও দেখা যাচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) ঈদ পরবর্তী বিধিনিষেধের সপ্তম দিনে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক ঘুরে এমন দৃশ্য দেখা গেছে।

মানুষের উপস্থিতি থাকলেও প্রধান সড়কসহ অলিগলিতে নিত্যপণ্য ও ওষুধের দোকান ছাড়া অন্যান্য সব ধরনের দোকান বন্ধ ছিল। অন্যান্য দিনের তুলনায় আজ সড়কে প্রাইভেটকার, কার্ভাড ভ্যান, পিকআপ ভ্যান, রিকশা, সিএনজি আর ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকেল বেশি দেখা গেছে।

রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় কথা হয় বেসরকারি চাকরিজীবী শামীম আহমেদের সঙ্গে। তিনি বলেন, জরুরি সেবার আওতায় থাকায় আমাদের অফিস খোলা। তাই বিধিনিষেধ চলুক আমাদের বের হতেই হচ্ছে। শুরুর দিকে সড়কে তেমন মানুষ বের হয়নি। কিন্তু সড়কে মানুষের সরব উপস্থিতি। দিন যত যাচ্ছে, বাইরে মানুষের সংখ্যা ততই বাড়ছে।

রাজধানীর মালিবাগ এলাকায় কথা হয় রিকশা চালক রবিউলের সঙ্গে। তিনি বলেন, বিধিনিষেধ শুরুর প্রথম ৩/৪ দিন যাত্রীই পাইনি। এরপর থেকে মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। অন্য কোনো গণপরিবহন না চলায় সবাই রিকশায় চলাচল করছে। মানুষ আর কয়দিন ঘরে থাকবে। জীবিকার তাগিদে মানুষ বের হচ্ছে।

কাকরাইল মোড়ে দাঁড়িয়ে তাকা হাসিব বলেন, বিধিনিষেধ চলছে, আবার অফিসও চালু রাখা হয়েছে। আমরা কিভাবে ঘরে থাকব? এমন অনেকে আছেন, যাদের কর্মক্ষেত্রের কারণে বাধ্য হয়ে বের হতে হচ্ছে। অফিস থেকে নিজস্ব পরিবহনে কর্মীদের আনা নেওয়ার কথা থাকলেও তা নেই। এই সুযোগে রিকশা চালকরা দ্বিগুণ ভাড়া আদায় করছেন। সব বিপদ এসে পড়েছে সাধারণ মানুষের ওপর।  যেহেতু রিকশা চলার অনুমতি আছে তাই রিকশা ভাড়া নিয়ন্ত্রণ করা উচিৎ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অন্যান্য সংবাদ