শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সাইবার আইনের প্রত্যাহার হচ্ছে ৫৮১৮ মামলা নদী দূষণমুক্ত করা গেলে পরিবেশ উন্নত হবে ২৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক অফিস আদালত খুলেছে, যানচলাচল স্বাভাবিক ছাগলকাণ্ডে মতিউর ও তার স্ত্রী এবং সন্তানদের ব্যাংক হিসাব স্থগিত বরুড়ায় মামার বিরুদ্ধে ভাগিনার প্রতারণার গুরুতর অভিযোগ! মোশারফ প্যারিস অলিম্পিকে ডাক পেলেন অলিম্পিক রিংয়ে সাজবে আইফেল টাওয়ার প্রতি ভরি সোনার দাম এক লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা! বরিশাল প্লে-অফে শক্তিশালী হচ্ছেন রওশন, দুর্বল জিএম কাদের! খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ৮ মিনিট পরপর চলবে মেট্রোরেল আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন ৪৮ নারী প্রার্থী সিরিজ নির্বাচন করতে চায় ইসি

জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে তোলা প্রথম রঙিন ছবি প্রকাশ

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : জুলাই ১২, ২০২২

মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ থেকে তোলা প্রথম পূর্ণ- রঙিন ছবি প্রকাশ করা হয়েছে। ছবিটিকে এখন পর্যন্ত মহাবিশ্বের সবচেয়ে গভীরতম, বিস্তারিত ইনফ্রারেড দৃশ্য বলা হয়। এতে গ্যালাক্সির আলো রয়েছে যা আমাদের কাছে পৌঁছাতে বহু বিলিয়ন বছর লেগেছে। এই ছবির মধ্যে টেলিস্কোপটির প্রাথমিক আয়নার ‘সেলফি’ও রয়েছে।

স্থানীয় সময় সোমবার (১১ জুলাই) হোয়াইট হাউসে ব্রিফিংকালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রথম ছবিটি উন্মুক্ত করেছেন। এসময় তিনি বলেন, জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের তোলা ছবিগুলো বিশ্বকে মনে করিয়ে দেবে আমেরিকা বড় কিছু করতে পারে।

জেমস ওয়েব দিয়ে তোলা আরো একটি ছবি আজ (মঙ্গলবার) প্রকাশ হওয়ার কথা রয়েছে। প্রথম ছবিটি দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

১০ বিলিয়ন ডলার খরচে তৈরি জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ গত বছরের ২৫শে ডিসেম্বর চালু হয়েছিল। বিখ্যাত হাবল স্পেস টেলিস্কোপের উত্তরসূরি জেমস ওয়েব৷

নাসা জানিয়েছে, এটি আকাশের সমস্ত ধরণের বিষয়বস্তু পর্যবেক্ষণ করবে, তবে এর দুটি লক্ষ্য রয়েছে। একটি হল ১৩.৫ বিলিয়ন বছরেরও বেশি আগে মহাবিশ্বে জ্বলতে থাকা প্রথম নক্ষত্রের ছবি তোলা; অন্যটি হ’ল দূরের গ্রহগুলি অনুসন্ধান করা যে তারা বাসযোগ্য হতে পারে কিনা।

নাসার বিজ্ঞানীরা এই টেলিস্কোপটি নিয়ে বেশ আশাবাদী। টেলিস্কোপ তৈরির সাথে যুক্ত বিজ্ঞানী ড. অ্যাম্বার স্ট্রঘন বিবিসি নিউজকে বলেন, “আমাদের প্রথম ছবিটি ছিল অসাধারণ। কিন্তু বিশদ বিজ্ঞানের ইঙ্গিত যা আমরা তাদের সাথে করতে পারব সেটাই আমাকে খুব উত্তেজিত করে।”

প্রোগ্রামার এরিক স্মিথ বলেন, “ওয়েবের ডিজাইন, ওয়েব যেভাবে দেখায়, আমি মনে করি, জনসাধারণ এই মিশনে সত্যিই মুগ্ধ হবে। এটি ভবিষ্যতের একটি মহাকাশযানের মতো দেখাবে।”


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অন্যান্য সংবাদ