শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ১০:৫৬ পূর্বাহ্ন

ফতেহপুর কে,জি উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী উপলক্ষে আয়োজিত রচনা প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি
আপডেট : জুলাই ২৯, ২০২২

 

ফতেহপুর কমলাকান্ত গুরুচরণ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী উপলক্ষে আয়োজিত রচনা প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান আজ রাজধানীর একটি অভিজাত রেস্তোরায় অনুষ্ঠিত হয়। গত ১৫ জুলাই এই রচনা প্রতিযোগিতা অনলাইনে আয়োজন করা হয়। রচনার বিষয় ছিল-“লাউর ফতেপুর এর শতাব্দী প্রাচীন প্রতিষ্ঠান ফতেপুর কমলাকান্ত-গুরুচরন বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় এর সভাপতি হিসেবে যদি আপনাকে নির্বাচন করা হয়, তাহলে স্কুলের উন্নয়নে আপনি কি করবেন?” এমন বিষয়টি সামনে নিয়ে অনলাইনে রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।৭ জন প্রতিযোগী এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন। ৫ জন সম্মানিত বিচারক অত্যন্ত পরিশ্রম করে এ রচনাগুলো মূল্যায়ন করেছেন। উনারা কেউ কারো খবর জানতেন না। সবাই নিজ নিজ বিবেচনায় সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা ও সততার সাথে রচনাগুলো মূল্যায়ন করেছেন।
সম্মানিত ৫ জন বিচারক ছিলেন- ১. ডাঃ মিজানুর রহমান
বিশিষ্ট চিকিৎসক, সমাজসেবক ও প্রগতিশীল রাজনীতিবিদ ২. শেখ সামছুদ্দোহা ব্যাংকার, বিশিষ্ট কর্পোরেট ব্যাক্তিত্ব ও উপস্থাপক
৩. মনির হোসেন সাংবাদিক, যায়যায়দিন। লেখক ও শিশু সাহিত্যিক ৪. ফারহানা আক্তার
প্রভাষক, বাংলা বিভাগ, ব্যারিস্টার জাকির আহমেদ কলেজ ৫. এনামুল হক এনাম,মাষ্টার্স ইন পাবলিক এডমিনিস্ট্রেশন, জাহাংগীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানিত বিচারকদের মূল্যায়নে এ প্রতিযোগিতায় সর্বোচ্চ নাম্বার পেয়েছেন ৫ জন।
যারা বিজয়ী হয়েছেন-
(রেজাল্ট এর ক্রমানুসারে নয়)
মোঃ শরিফুল ইসলাম
ওয়াহেদুজ্জামান দিপু
অভিজিত বনিক
শফিকুল ইসলাম
আবু মুছা
সবাই এত সুন্দরভাবে রচনায় নিজের পরিকল্পনা ব্যক্ত করেছেন, যা দেখে বিচারকগণ অভিভূত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন।
ঢাকার একটি হোটেলে আজ , শুক্রবার সকাল ১১ টায় সম্মানিত বিচারকবৃন্দ, লাউর ফতেপুর এর ‘ফতেহপুর কমলাকান্ত-গুরুচরন বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়’ এবং ব্যারিষ্টার জাকির আহমেদ কলেজ এর সম্মানিত সভাপতি ও বিজয়ীদের নিয়ে সকল প্রতিযোগী থেকে পাওয়া মোট ৭৯ টি সুপারিশ ফতেহপুর কমলাকান্ত গুরুচরণ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের স্কুল এর সভাপতি আবদুল্লাহ আল মাসুমে নিকট হস্তান্তর করেন কর্মবীর বিপুল চন্দ্র বনিক মহোদয় ।
সেখানো উপস্থিত ছিলেন স্কুলটির প্রধান শিক্ষক শাহাজান কবির। উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ মিজানুর রহমান। ছিলেন বিশিষ্ট ব্যাংকার শেখ সামছুদ্দোহা, ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক জিএম আবু মুছা।ছিলেন সাংবাদিক মনির হোসেন,বন্ধন সভাপতি লিয়াকত আলী জুয়েল, সিনিয়র সহসভাপতি সেলিম রানা,ছিলেন অর্থ সম্পাদক ফোরকান উদ্দিন,ছিলেন বন্ধন সহসভাপতি আলাউদ্দিন। ছিলেন আরও বহু বিশিষ্টজন।
সুপারিশে ২টি স্বল্প, ৪৬টি মধ্য ও ৩১ টি দীর্ঘ মেয়াদে বাস্তবায়নযোগ্য সুপারিশ রয়েছে। এ প্রতিযোগিতার সুপারিশগুলো আমাদের প্রিয় স্কুলকে আরো উন্নত করার দিকে নিয়ে যাবে। এ মূল্যবান সুপারিশগুলো থেকে আমাদের গার্লস স্কুল, কলেজ এমনকি যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উপকৃত হতে পারে। যারা অংশ নিয়েছেন, সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন অনুষ্ঠানের আয়োজক বিপুল বনিক।

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অন্যান্য সংবাদ