শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ১১:১২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সাইবার আইনের প্রত্যাহার হচ্ছে ৫৮১৮ মামলা নদী দূষণমুক্ত করা গেলে পরিবেশ উন্নত হবে ২৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক অফিস আদালত খুলেছে, যানচলাচল স্বাভাবিক ছাগলকাণ্ডে মতিউর ও তার স্ত্রী এবং সন্তানদের ব্যাংক হিসাব স্থগিত বরুড়ায় মামার বিরুদ্ধে ভাগিনার প্রতারণার গুরুতর অভিযোগ! মোশারফ প্যারিস অলিম্পিকে ডাক পেলেন অলিম্পিক রিংয়ে সাজবে আইফেল টাওয়ার প্রতি ভরি সোনার দাম এক লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা! বরিশাল প্লে-অফে শক্তিশালী হচ্ছেন রওশন, দুর্বল জিএম কাদের! খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ৮ মিনিট পরপর চলবে মেট্রোরেল আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন ৪৮ নারী প্রার্থী সিরিজ নির্বাচন করতে চায় ইসি

পুরোনো জামা-জুতো বিক্রি করেন আম্পায়ার আসাদ

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : জুন ২৪, ২০২২

ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) সাবেক এলিট আম্পায়ার আসাদ রউফ পুরোনো জামা-জুতো বিক্রি করছেন। সম্প্রতি তার জামা-জুতো বিক্রির বেশ কিছু ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। যেখানে বলা হচ্ছে পাকিস্তানের সাবেক এই আম্পায়ার দারিদ্রের কষাঘাতে লাহোরের লিন্ডে বাজারে একটি দোকান খুলেছেন। যেখানে পুরোনো জামা-জুতো বিক্রি করছেন তিনি।

তবে এমন ব্যবসায় গর্বিত আসাদ। অনেক আগে থেকেই তিনি এমন ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। পাকিস্তানি সংবাদ মাধ্যম জিও নিউজকে তিনি বলেছেন, ‘আজকাল আমার গল্প এভাবে বলা হচ্ছে যে, আমি খুব খারাপ অবস্থায় আছি এবং দারিদ্রের কারণে আমি লিন্ডে বাজারে কাজ করছি।’

আসাদ বলেন, ‘আমি যখন এলিট আম্পায়ার ছিলাম তখন থেকে এসব এলিট জিনিস বিক্রি করতাম। আম্পায়ারিং ছিল অন্য ব্যাপার। জুতো, কাপড় ও ব্যাগের মতো সেকেন্ড হ্যান্ড জিনিস বিক্রি করি। রান্নাবান্নার জিনিসপত্রও আছে, যেগুলো বড়লোকের বাড়িতেও ব্যবহৃত হয়।’

আসাদ এই ব্যবসা নিয়ে গর্বিত, ‘সেকেন্ড হ্যান্ডের জিনিসপত্রের ব্যবসা নিয়ে আমি অস্বস্তিতে নেই, আমি গর্বিত এমন একটি ব্যবসা করে যেটা আমার পরিবারের কেউ কখনও করেনি বা চিন্তাতেও আনেনি।’

পাকিস্তানের সাবেক এই আম্পায়ার অবশ্য কিছুটা সমস্যার মধ্যে আছেন, ‘৫৭ বছর বয়স পর্যন্ত আমি এলিট আম্পায়ার ছিলাম। কিছু কারণে আমার তার সঙ্গে সম্পর্ক চুকাতে হয়েছিল। আমার ছেলে অসুস্থ, ফিটনেস ইস্যুও আছে, আমার কানে শোনাতেও সমস্যা।’

৮ বছরের আম্পায়ারিং ক্যারিয়ারে ৪৯ টেস্ট, ৯৮ ওয়ানডে ও ২৩ টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচ পরিচালনা করেন আসাদ। ২০১৩ সালে আইপিএলে স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগ ওঠে। সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ হন তিনি। ২০১৬ সালে তাকে দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। আর কখনও আম্পায়ারিং করতে দেখা যায়নি আসাদকে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অন্যান্য সংবাদ