শনিবার (২৫ জুন) স্বপ্নের পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের পর জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জনসভা শেষ করে তিনি যখন মঞ্চ ছাড়ছিলেন তখন হঠাৎ করেই মঞ্চের সামনে এক কিশোরী হাজির হন। আরো খবর...
নদ-নদীর পানি কমতে থাকায় দেশে সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। সিলেটে ও সুনামগঞ্জে নিম্নাঞ্চলে বন্যার পানি ধীরগতিতে নামছে। আশ্রয়কেন্দ্র ছেড়ে নিজ নিজ বাসাবাড়িতে ফিরছেন বন্যাদুর্গত লোকজন। তবে বন্যার পানি নামলেও
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরেছেন, জনগণের শক্তি হচ্ছে বড় শক্তি। দেশের মানুষ পাশে দাঁড়িয়েছিল বলেই পদ্মা সেতু তৈরি করতে পেরেছি। আজ (শনিবার) মাদারীপুরের শিবচরে পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত জনসভায় প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বহুল প্রতীক্ষিত পদ্মা বহুমুখী সেতুটি যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়ার পর পরই টোল দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছেন। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রীই প্রথম ব্যক্তি যিনি টোল দিয়ে পদ্মা সেতু
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আজ বাংলাদেশের মানুষ গর্বিত। আমিও গর্বিত, উদ্বেলিত। পদ্মা সেতু আমাদের অহংকার, গর্ব, সক্ষমতা ও মর্যাদার প্রতীক। শনিবার (২৫শে জুন) মুন্সীগঞ্জের মাওয়ায় পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সুধী
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, পদ্মা সেতু অপমানের প্রতিশোধ। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা মাথানত করেননি। সব চক্রান্ত অতিক্রম করে শেখ হাসিনা প্রমাণ
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষ্যে সুধী সমাবেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বলেন, ‘পদ্মাপাড়ের ভাই-বোনেরা, দুই পাড়ার ভাই-বোনেরা। প্রিয় সুধী কিছুক্ষণের মধ্যেই উদ্বোধন ঘোষণা করা হবে। দেশবাসীর প্রতি