শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৩৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সাইবার আইনের প্রত্যাহার হচ্ছে ৫৮১৮ মামলা নদী দূষণমুক্ত করা গেলে পরিবেশ উন্নত হবে ২৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক অফিস আদালত খুলেছে, যানচলাচল স্বাভাবিক ছাগলকাণ্ডে মতিউর ও তার স্ত্রী এবং সন্তানদের ব্যাংক হিসাব স্থগিত বরুড়ায় মামার বিরুদ্ধে ভাগিনার প্রতারণার গুরুতর অভিযোগ! মোশারফ প্যারিস অলিম্পিকে ডাক পেলেন অলিম্পিক রিংয়ে সাজবে আইফেল টাওয়ার প্রতি ভরি সোনার দাম এক লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা! বরিশাল প্লে-অফে শক্তিশালী হচ্ছেন রওশন, দুর্বল জিএম কাদের! খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ৮ মিনিট পরপর চলবে মেট্রোরেল আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন ৪৮ নারী প্রার্থী সিরিজ নির্বাচন করতে চায় ইসি

জিম্বাবুয়ের উইকেট স্পিনারদের করণীয় কী ? বলে দিলেন রাজ্জাক

স্পোর্টস প্রতিবেদক
আপডেট : জুলাই ১, ২০২১

সব দেশের ক্রিকেটারদের জন্য জিম্বাবুয়ের উইকেট বরাবরই একটু হার্ড, বাউন্সি। বল ব্যাটে আসে খুব ভাল গতিতে। সমান উচ্চতায় এবং পিচে পেস বোলাররা বাড়তি সহায়তা পান। উইকেট পেস ফ্রেন্ডলি। স্পিড, বাউন্স আর সুইং-ম্যুভমেন্ট একটু বেশিই থাকে।

খুব স্বাভাবিকভাবেই জিম্বাবুয়ের মাটিতে সাফল্য পাওয়ার পূর্ব শর্তই হলো পেসারদের ভাল করা। তাই বলে কী জিম্বাবুয়েতে স্পিনারদের করণীয় কিছুই নেই? তবে কী জিম্বাবুয়ের মাটিতে তাহলে শুধু ব্যাটসম্যান আর পেসারদের শক্তি দিয়েই লড়াই করতে হয় বা হবে?

টিম বাংলাদেশের সাথে নির্বাচক কোটায় জিম্বাবুয়ে যাওয়া আব্দুর রাজ্জাক কিন্তু তা মনে করেন না। দেশের ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সফল এ বাঁ-হাতি স্পিনারের অনুভব, জিম্বাবুয়ের মাটিতে পেসারদের পাশাপাশি স্পিনারদেরও করণীয় আছে।

এসব নিয়ে রাজ্জাকের বক্তব্য হচ্ছে, ‘জিম্বাবুয়ের উইকেটে নিশ্চিতভাবেই পেসাররা ডমিনেট করে। বাংলাদেশে বা সাব কন্টিনেন্টে খেলা হলে যেমন স্পিনারদের ডমিনেট করার সুযোগ বেশি থাকে। এখানে আসলে পেস বোলাররা ডমিনেট করে খুব স্বাভাবিকভাবে; কিন্তু এখানে স্পিনারদের ভাল রোল প্লে করতে হয়।’

সেটা কী? তার ব্যাখ্যাও আছে রাজ্জাকের কাছে। কিছু কিছু ক্ষেত্র থাকে, রান আটকে রাখা স্পিনারদের কাজ। কিছু ব্রেক থ্রু এনে দেওয়া এবং যদি কখনো পেস বোলাররা স্ট্রাগল করে তখন দায়িত্ব ও কর্তব্য বেড়ে যায় স্পিনারদের।

রাজ্জাক আরও যোগ করেন, ‘আর জিম্বাবুয়েতে যে স্পিন হবে না বা হয় না এমন চিন্তা করে নেওয়া আমি মনে করি না ভালো কোনো কিছু। কারণ প্লেয়াররা খেলবে। আমি চাই না তাদের মনে ঢুকে যাক যে এটা স্পিন কন্ডিশন না। কারণ যে কোনো প্লেয়ারকে সব কন্ডিশনে খেলতে হবে। এডজাস্ট করতে হবে। যে যত কুইকলি এডজাস্ট করতে পারবে সে তত ভালো খেলোয়াড়।’

রাজ্জাকের আশা, রঙ্গনা হেরাথের উপস্থিতি, তার দেয়া বুদ্ধি-পরামর্শ কাজে লাগাতে পারলে স্পিনাররা ঠিকই জিম্বাবুয়ের মাটিতে ভাল করতে পারবে।

তিনি বলেন, ‘রঙ্গনা হেরাথ এসেছে, সে তো অনেক অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। বিগ স্টার, বিগ প্লেয়ার ছিল। আমি নিশ্চিত সে অনেক অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারবে আমাদের স্পিনারদের সঙ্গে।’

তারপরও দলের প্রয়োজনে রাজ্জাকও হেরাথের পাশে দাঁড়াতে আগ্রহী। তার শেষ কথা, ‘আর আমার ব্যাপারটা হচ্ছে হেরাথ তো আছে, তাও ওদের যদি কখনো প্রয়োজন হয় আমি সবসময় পাশে আছি।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অন্যান্য সংবাদ