বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সাইবার আইনের প্রত্যাহার হচ্ছে ৫৮১৮ মামলা নদী দূষণমুক্ত করা গেলে পরিবেশ উন্নত হবে ২৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক অফিস আদালত খুলেছে, যানচলাচল স্বাভাবিক ছাগলকাণ্ডে মতিউর ও তার স্ত্রী এবং সন্তানদের ব্যাংক হিসাব স্থগিত বরুড়ায় মামার বিরুদ্ধে ভাগিনার প্রতারণার গুরুতর অভিযোগ! মোশারফ প্যারিস অলিম্পিকে ডাক পেলেন অলিম্পিক রিংয়ে সাজবে আইফেল টাওয়ার প্রতি ভরি সোনার দাম এক লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা! বরিশাল প্লে-অফে শক্তিশালী হচ্ছেন রওশন, দুর্বল জিএম কাদের! খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ৮ মিনিট পরপর চলবে মেট্রোরেল আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন ৪৮ নারী প্রার্থী সিরিজ নির্বাচন করতে চায় ইসি

বেশি আম খেলে যেসব সমস্যা হতে পারে

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : জুন ৩০, ২০২১

ফলের রাজা আম। এ ফলকে অপছন্দ করেন, এমন মানুষ মনে হয় খুঁজে পাওয়া যাবে না। স্বাদ এবং সুবাসের কারণে অনেকে আবার অতিরিক্ত আম খেয়ে থাকেন। তবে তাদের জন্য রয়েছে দুঃসংবাদ। জেনে নিন বেশি আম খেলে যেসব সমস্যা হতে পারে।
চিকিৎসকরা বলছেন শরীরের দিকে খেয়াল না রেখে আম খেলে কিন্তু আপনার জন্য অপেক্ষা করছে নানা ক্ষতি। আমে ভিটামিন সি ও ক্যালোরি দুইয়ের পরিমাণই যথেষ্ট থাকে। মাঝারি সাইজের আমে থাকে ১৩৫ ক্যালোরি। কিন্তু যারা ওবেসিটির সমস্যায় ভুগছেন এবং ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তাদের পক্ষে এই কারণেই আম ক্ষতিকারক।
চিকিৎসকরা বলছেন শরীরের দিকে খেয়াল না রেখে আম খেলে কিন্তু আপনার জন্য অপেক্ষা করছে নানা ক্ষতি। আমে ভিটামিন সি ও ক্যালোরি দুইয়ের পরিমাণই যথেষ্ট থাকে। মাঝারি সাইজের আমে থাকে ১৩৫ ক্যালোরি। কিন্তু যারা ওবেসিটির সমস্যায় ভুগছেন এবং ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তাদের পক্ষে এই কারণেই আম ক্ষতিকারক।

আম রক্তে চিনির মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এটি ফ্রুকটোজে ভরপুর। তাই যারা ডায়াবেটিসের রোগী, তাদের পক্ষে আম বড় বিপদ হয়ে দেখা দিতে পারে। ব্লাড সুগার আয়ত্তে রাখতে তাই নিয়ম-নীতি ভেঙে ও চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া আম একেবারেই নয়। খেলেও নিয়ন্ত্রণ রেখে খান। আজকাল বহু আমই কৃত্রিমভাবে পাকানো হয়।
আম রক্তে চিনির মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এটি ফ্রুকটোজে ভরপুর। তাই যারা ডায়াবেটিসের রোগী, তাদের পক্ষে আম বড় বিপদ হয়ে দেখা দিতে পারে। ব্লাড সুগার আয়ত্তে রাখতে তাই নিয়ম-নীতি ভেঙে ও চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া আম একেবারেই নয়। খেলেও নিয়ন্ত্রণ রেখে খান। আজকাল বহু আমই কৃত্রিমভাবে পাকানো হয়।

ক্যালশিয়াম কার্বাইড ব্যবহার করা হয় আম পাকাতে। এই রাসায়নিকগুলো ব্যবহারের ফলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের প্রভাব পড়তে পারে। এর থেকে শরীরে ক্লান্তি, অবশ বোধ করা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এই সব রাসায়নিক ব্যবহার করার ফলে ত্বকেরও নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ক্যালশিয়াম কার্বাইড ব্যবহার করা হয় আম পাকাতে। এই রাসায়নিকগুলো ব্যবহারের ফলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের প্রভাব পড়তে পারে। এর থেকে শরীরে ক্লান্তি, অবশ বোধ করা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এই সব রাসায়নিক ব্যবহার করার ফলে ত্বকেরও নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।

অতিরিক্ত আম খেলে আরও যে বড় সমস্যা হয় সেটি হলো হজমের সমস্যা। রোজ বেশি পরিমাণে আম খেলে হজমশক্তির উপর তার প্রভাব পড়ে। শুধু তা-ই নয়, দিনের পর দিন অতিরিক্ত আম গ্যাসটাইট্রিসের সমস্যাকেও উস্কে দেয় অনেকটা। তাই হজম ক্ষমতাকে ঠিক রাখতে চাইলে ঘন ঘন আম খাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
অতিরিক্ত আম খেলে আরও যে বড় সমস্যা হয় সেটি হলো হজমের সমস্যা। রোজ বেশি পরিমাণে আম খেলে হজমশক্তির উপর তার প্রভাব পড়ে। শুধু তা-ই নয়, দিনের পর দিন অতিরিক্ত আম গ্যাসটাইট্রিসের সমস্যাকেও উস্কে দেয় অনেকটা। তাই হজম ক্ষমতাকে ঠিক রাখতে চাইলে ঘন ঘন আম খাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়।

অনেকে আম চিবিয়ে না খেয়ে আমের জুস করে খান। কিন্তু এতে আমের মধ্যে অবস্থিত ফাইবারগুলো নষ্ট হয়ে যায়। ফলে সেই ফাইবারের গুণাগুণ শরীরে কাজে লাগে না। উল্টে পেটের সমস্যা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
অনেকে আম চিবিয়ে না খেয়ে আমের জুস করে খান। কিন্তু এতে আমের মধ্যে অবস্থিত ফাইবারগুলো নষ্ট হয়ে যায়। ফলে সেই ফাইবারের গুণাগুণ শরীরে কাজে লাগে না। উল্টে পেটের সমস্যা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

আম খাওয়ার সময় কিছু সচেতনতাও অবলম্বন করতে হয়। খেয়াল রাখুন, আমে লেগে থাকা আঠা যেন কোনোভাবে মুখে লেগে না যায়। এ থেকে মুখে চুলকানি, জ্বালা হতে পারে। বেশ কয়েকদিন এর দাগও থেকে যায়। তাই আম খাওয়ার সময়ে এই আঠা যাতে না লাগে সেদিকে নজর দিতে হবে।
আম খাওয়ার সময় কিছু সচেতনতাও অবলম্বন করতে হয়। খেয়াল রাখুন, আমে লেগে থাকা আঠা যেন কোনোভাবে মুখে লেগে না যায়। এ থেকে মুখে চুলকানি, জ্বালা হতে পারে। বেশ কয়েকদিন এর দাগও থেকে যায়। তাই আম খাওয়ার সময়ে এই আঠা যাতে না লাগে সেদিকে নজর দিতে হবে।

যাদের ত্বকে অ্যালার্জির প্রবণতা আছে, তারাও আম খাওয়ায় নিয়ন্ত্রণ আনুন। এদের আম খেলে চোখ জ্বালা, হাঁচি, পেটে ব্যথা, ঠান্ডা লেগে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা আসতে পারে। তাই আম খাওয়ার আগে সচেতন থাকুন।
যাদের ত্বকে অ্যালার্জির প্রবণতা আছে, তারাও আম খাওয়ায় নিয়ন্ত্রণ আনুন। এদের আম খেলে চোখ জ্বালা, হাঁচি, পেটে ব্যথা, ঠান্ডা লেগে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা আসতে পারে। তাই আম খাওয়ার আগে সচেতন থাকুন।

আর্থারাইটিস বা বাতের ব্যথায় যারা ভোগেন তারা আম এড়িয়ে চলুন। আম খেলে এই ধরনের ব্যথা বাড়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। একান্তই আম খেতে চাইলে চিকিৎসকদের পরামর্শ নিন।
আর্থারাইটিস বা বাতের ব্যথায় যারা ভোগেন তারা আম এড়িয়ে চলুন। আম খেলে এই ধরনের ব্যথা বাড়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। একান্তই আম খেতে চাইলে চিকিৎসকদের পরামর্শ নিন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অন্যান্য সংবাদ