গত ২৪ ঘন্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১ হাজার ২৯ জন। এ নিয়ে ভাইরাসটিতে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৬৪ লাখ ২ হাজার ১৭৩ জন। একই সময়ে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ৮ লাখ ৮ হাজার ৪১৩ জন। এ সময়ে সুস্থ হয়েছেন ৬ লাখ ১৫ হাজার ৭০৮ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৫৪ কোটি ৪১ লাখ ৩৪ হাজার ৪১৫ জন।
রোববার (২৩শে জুলাই) সকালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া গেছে এতথ্য।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে করোনায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে জাপানে। এই সময়ের মধ্যে দেশটিতে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৯৬ হাজার ২৯৭ জন এবং মারা গেছেন ৬৪ জন।
ব্রাজিলে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১৫৩ জন এবং নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ২৬ হাজার ৭ জন।
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২৬ হাজার ৪৯৭ জন এবং মারা গেছেন ৬৭ জন। ফ্রান্সে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৬৮ হাজার ৫৩২ জন। একইসময়ে দক্ষিণ কোরিয়ায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৬৮ হাজার ৫২১ জন এবং মারা গেছেন ৩০ জন।
ইতালিতে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৬৮ হাজার ৭১০ জন এবং মারা গেছেন ১১৬ জন। একইসময়ে মেক্সিকোতে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৩২ হাজার ১৭৫ জন এবং মারা গেছেন ৮৯ জন।
তাইওয়ানে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৫৩ জন এবং নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ২২ হাজার ৫৯৫ জন। একইসময়ে ইরানে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৬ হাজার ৯২১ জন এবং মারা গেছেন ২৬ জন।
রাশিয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩৮ জন এবং নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ৬ হাজার ৯৫৩ জন। অস্ট্রেলিয়ায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৪৪ হাজার ৮৯০ জন এবং মারা গেছেন ১০২ জন। একইসময়ে থাইল্যান্ডে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৫৭৮ জন এবং মারা গেছেন ২৯ জন। চিলিতে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৭ হাজার ৯৬৩ জন এবং মারা গেছেন ৪০ জন।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়।