দেশের কোথায় কতটুকু লোডশেডিং হবে তা নিয়ে এখনও পরীক্ষা- নীরিক্ষা চলছে। আগামী ৭ থেকে ১০ দিন পর নেয়া হবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত।
শুক্রবার (২২ জুলাই) নিজ বাসভবনে চলমান বিদ্যুৎ পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এ কথা জানান বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামী বছর রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ পাওয়া গেলে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হবে। এখন সরকার চায় ডিজেল সাশ্রয় করে ডলারের ওপর চাপ কমাতে।
শিল্প কারখানায় গ্যাসের চাহিদা বাড়ছে দাবি করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, অধিকাংশ গ্যাস দেয়া হচ্ছে ইন্ডাস্ট্রিতে। আগামী কয়েকমাস তেল-গ্যাস বিবেচনার সঙ্গে ব্যবহার করার আহবান জানান তিনি।
আজ ঢাকায় কোন এলাকায় কখন লোডশেডিং
শুক্রবার টানা চতুর্থ দিনের মতো এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং শুরু হচ্ছে। সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় লোডশেডিং হবে।
ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (ডিপিডিসি) আওতাধীন এলাকায় শুক্রবার লোডশেডিং শুরু হবে সকাল ১০টায়, চলবে রাত ১০টা পর্যন্ত। একই সময়ে ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের (ডেসকো) লোডশেডিং শুরু করবে।
শুক্রবার কোথায়, কখন লোডশেডিং হবে, তার তালিকাও প্রকাশ করেছে সংস্থা দুটি।
এর আগে গত সোমবার বিদ্যুৎ-সংকট মোকাবিলায় দেশজুড়ে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ের সিদ্ধান্ত সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়। এ লোডশেডিং হতে পারে দুই ঘণ্টা পর্যন্ত।
ডিপিডিসি গ্রাহকরা লোডশেডিংয়ের সম্ভাব্য সময়সূচি জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন।
ডেসকো গ্রাহকরা লোডশেডিংয়ের সম্ভাব্য সময়সূচি জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন।