মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সাইবার আইনের প্রত্যাহার হচ্ছে ৫৮১৮ মামলা নদী দূষণমুক্ত করা গেলে পরিবেশ উন্নত হবে ২৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক অফিস আদালত খুলেছে, যানচলাচল স্বাভাবিক ছাগলকাণ্ডে মতিউর ও তার স্ত্রী এবং সন্তানদের ব্যাংক হিসাব স্থগিত বরুড়ায় মামার বিরুদ্ধে ভাগিনার প্রতারণার গুরুতর অভিযোগ! মোশারফ প্যারিস অলিম্পিকে ডাক পেলেন অলিম্পিক রিংয়ে সাজবে আইফেল টাওয়ার প্রতি ভরি সোনার দাম এক লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা! বরিশাল প্লে-অফে শক্তিশালী হচ্ছেন রওশন, দুর্বল জিএম কাদের! খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ৮ মিনিট পরপর চলবে মেট্রোরেল আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন ৪৮ নারী প্রার্থী সিরিজ নির্বাচন করতে চায় ইসি

এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষা নিয়ে নতুন ঘোষণা দিলেন শিক্ষামন্ত্রী

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : জুলাই ৬, ২০২২

বন্যার কারণে পিছিয়ে গিয়েছিল এসএসএসি ও সমমানের পরীক্ষা। তাই স্বাভাবিকভাবেই পিছিয়ে যায় এইচএসসি পরীক্ষাও। তবে কবে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা হবে তার সময়সূচি এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। বুধবার (৬ জুলাই) দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান শিক্ষামন্ত্রী।

কিন্তু এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা কবে হবে তার ইঙ্গিত দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেছেন, দেশের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার সময়সূচি এখনো চূড়ান্ত করা সম্ভব নয়। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া শিক্ষার্থীদের হাতে বই পৌঁছানোর দুই সপ্তাহ পর সময়সূচি চূড়ান্ত করা হবে।

বন্যাকবলিত অঞ্চলে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা বন্যার খোঁজ রাখছি নিয়মিত। শহর থেকে হয়ত পানি নেমে গেছে, তবে গ্রাম পর্যায়ে কোথাও কোথাও পানি আছে। বন্যায় আমাদের অনেক শিক্ষার্থী বই হারিয়েছি। আমরা নতুন করে এটা খোঁজ নিচ্ছি, কতজন শিক্ষার্থীর নতুন বই লাগবে। আমাদের কাছে প্রতি বছর স্টকে কিছু বই থাকে। কিন্তু এবার বন্যায় এত ক্ষতি হবে, সেটা আমাদের বিবেচনায় ছিল না। যদি প্রয়োজন হয়, আমরা বই ছাপিয়ে ফেলব। শিক্ষার্থীদের হাতে বই পৌঁছে দেব। বই হাতে পৌঁছানোর পর অন্তত দুই সপ্তাহ তাদের সময় দিতে হবে। এরপর পরীক্ষা নিতে হবে।

এদিকে দেশে আবারও বাড়ছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। এমতাবস্থায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ডা. দীপু মনি বলেন, করোনা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। সংক্রমণ অনেক বেড়েছে। টিকা কার্যক্রম চলমান রয়েছে। কিন্তু করোনা বাড়লেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই। আমাদের ১২ বছরের বেশি বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকা দেয়া আছে। ১২ বছরের কম বয়সীদের দ্রুত টিকা দিতে পারলে হয়ত সেটির প্রয়োজন হবে না। আমরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের কথা ভাবছি না। বরং স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার চেষ্টা করছি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অন্যান্য সংবাদ