সহিংসতার মধ্যেই দ্বিতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনের ভোট সম্পন্ন হলো। নির্বাচনকে ঘিরে সহিসতায় ৭ জন নিহত হয়েছেন। তবে ভোট গ্রহণ শেষে গণনার কাজ চলছে।
নরসিংদী রায়পুরার ভোট শুরুর আগেই দুর্গম চরাঞ্চল বাশগাড়ীতে কেন্দ্র দখল ও আধিপত্য বিস্তারে সংঘর্ষে জড়ায় দুই পক্ষ। প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত হয় ৩ জন। ব্যালট পেপার ও ব্যালট বাক্স ছিনতাইয়ের অভিযোগে স্থগিত করা হয় মহিষবের প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ।
কক্সবাজারের খুরুশকুলে দু’প্রার্থীর কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষে মারা গেছেন একজন। চট্টগ্রামের সোনাইছড়ি ইউনিয়নে সংঘর্ষে জড়ান সদস্য প্রার্থীর সমর্থকরা। ফটিকছড়িতে সংঘর্ষে প্রাণ হারায় একজন।
কুমিল্লার চালিভাঙ্গা ইউনিয়নের রামপ্রসাদেরচর ভোট কেন্দ্রে এক স্বতন্ত্র প্রার্থীকে মারধরের অভিযোগ মিলেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ার শেল ছোড়ে পুলিশ। সড়ক অবরোধ করে এক পক্ষের লোকজন। মেঘনা উপজেলায় আমিরাবাদ কেন্দ্রে সংঘর্ষে মারা যায় শাওন মিয়া নামের এক যুবক।
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে কেন্দ্র দখলের চেষ্টার সময় পুলিশের গুলিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ গুলিবিদ্ধ হয়েছেন তিনজন। এ সময় উত্তেজিত সমর্থকরা ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে।
মাদারীপুরের সাহেবরামপুর ইউনিয়নে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর কর্মীদের সংঘর্ষ হয়েছে। প্রকাশ্যে দেশি অস্ত্র নিয়ে মহড়া দেয় দুই পক্ষের কর্মী-সমর্থকরা। এ সময় বোমার বিস্ফোরণ ঘটনো হয়।