শুক্রবার (২ জুলাই) ভোর থেকে নগরের বিভিন্ন প্রবেশপথে তল্লাশি শুরু করে সেনাবাহিনী।
ভোর থেকে দৈনন্দিন কাজে মানুষ বের হলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে মানুষের চলাচল কমে যায়।
সিটি করপোরেশন এলাকায় সেনাবাহিনীর ৬টি টিম কাজ করছে। এছাড়াও বিজিবির ৬টি টিম নগরজুড়ে টহল দিচ্ছে। মাঠে আছে পুলিশও। সকাল থেকে জেলা প্রশাসনের ১২ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করছেন। উপজেলা পর্যায়ে দায়িত্বে আছেন নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও সহকারী কমিশনাররা (ভূমি)।
লকডাউনের প্রথমদিনে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৩৭টি মামলায় ১৪ হাজার টাকা জরিমানা করেছে।
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ওমর ফারুক বলেন, কঠোর লকডাউন বাস্তবায়ন করতে সকাল থেকে আমাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা মাঠে নেমেছেন। বিধি-নিষেধ অমান্য করলেই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) থেকে বুধবার (৭ জুলাই) মধ্যরাত পর্যন্ত ‘কঠোর বিধিনিষেধ’ আরোপ করেছে সরকার। এ সময় জরুরি সেবা দেওয়া দফতর-সংস্থা ছাড়া সরকারি-বেসরকারি অফিস, যন্ত্রচালিত যানবাহন, শপিংমল-দোকানপাট বন্ধ থাকছে। তবে গণমাধ্যমসহ কিছু জরুরি পরিষেবা এ বিধিনিষেধের বাইরে রয়েছে।