শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৪২ পূর্বাহ্ন

রাজধানীতে কমেছে বেশিরভাগ সবজির দাম

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : জুলাই ১৫, ২০২২

ঈদের ছুটির পর আস্তে আস্তে জমে উঠছে রাজধানীর সবচেয়ে বড় কাঁচাবাজার কারওয়ান বাজার। ক্রেতা-বিক্রেতাদের সমাগমে বোঝা যাচ্ছে যে আস্তে আস্তে কাটছে ছুটির আমেজ। রাজধানীর বড় এ কাঁচামালের বাজারে যারা আসছেন বেশিরভাগই এসেছেন সবজি ও মাছ কিনতে।

বিক্রেতারা বলছেন, এখন পর্যন্ত সবজির যোগানের তুলনায় চাহিদা কম। তাই ঈদের আগে ও পরে শসা, টমেটো ও বিভিন্ন সবজির যে দাম ছিল তা কেজিপ্রতি ২০ থেকে ৮০ টাকা কমেছে।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, বরবটির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা, বেগুন কেজিতে বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৭০ টাকা, কাঁকরোলের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৮০ টাকা, কাঁচা পেঁপের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা, পটলের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ টাকা, ঢেঁড়শের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ টাকায়। এদিকে একটু বেড়েছে কাচামরিচ ও গাজরের দাম।

মাছের বাজারেও ক্রেতার সংখ্যা ছিল অনেক। চাহিদা বেশি পাঁচমিশালি বা গুড়া মাছের। তবে দাম নিয়ে অস্বস্তিতে ক্রেতা-বিক্রেতা দু’পক্ষই। মাছ বাজার ঘুরে দেখা গেছে, রুই মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া, পাঙাশ মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা, শিং মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪৬০ টাকা, শোল মাছের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, কৈ মাছ বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা, পাবদা মাছ ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। ঈদের পর এসব মাছের দামে পরিবর্তন আসেনি।

এদিকে মুরগির বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, ব্যবসায়ীরা ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি করছেন ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকা, যা ঈদের আগে ছিল ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকা। সোনালি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা।

তবে সে তুলনায় প্রায় ঝিমুনি অবস্থা মুদি দোকানে তবে দামে হেরফের হয়নি এতোটুকু যেমনটা ছিলো ঈদের আগে তেমনটা রয়েছে এ সময়ও।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অন্যান্য সংবাদ