যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বধীন কোয়াড ও ইন্দো-প্যাসিফিক ইকোনোমিক ফোরাম-আইপিইএফ’র ব্যপারে বাংলাদেশ বিচক্ষণতার পরিচয় দেবে আশা করেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং।
তিনি বলেন, আঞ্চলিক শান্তি ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নষ্ট হতে পারে এমন কিছুতে যোগ দেয়ার ব্যাপারে ভাল-মন্দ বিচার করতে হবে।
এদিকে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, পদ্মাসেতু, কর্ণফুলি টানেলসহ বড় বড় প্রকল্প বাংলাদেশের সক্ষমতা বাড়াবে। দেশে চীনা বিনিয়োগ আরও বাড়বে বলে আশা করেন তিনি।
রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশ ও চীনের ব্যবাসা-বাণিজ্য নিয়ে সেমিনারের আয়োজন করা হয়। এতে অংশ নিয়ে ঢাকায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং বলেন, দু’দেশের বাণিজ্যে ভারসাম্যহীনতা একটি বড় সমস্যা। এ সমস্যা দূর করতে চীনে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি বাড়াতে হবে। বলেন, বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত রপ্তানি ৯৭ থেকে বাড়িয়ে ৯৮ শতাংশ করার সুখবর শিগগিরই আসবে। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন কোয়াড ও আইপিইএফ নিয়েও কথা বলেন চীনা রাষ্ট্রদূত।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন হওয়ায় বাংলাদেশের সক্ষমতা বহুগুণ বেড়ে গেছে।
কর্ণফুলি টানেল নির্মাণ যথাসময়ে শেষ হবে বলে আশ্বস্ত করেন চীনের রাষ্ট্রদূত।