রবিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩, ০১:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
লাঙ্গলবন্দে মহাত্মা গান্ধীর স্মৃতি স্তমভে বাংলাদেশ ভারত সম্প্রীতি পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির শ্রদ্ধা ৪৩তম বিসিএস: মৌখিক পরীক্ষা ৩ সেপ্টেম্বর থেকে সোলসের নতুন গান ‘যদি দেখো’ রংপুরে ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকে অব্যাহতি ‘খালেদা জিয়ার ধারণা ছিল আমি মারা যাব’ সর্বজনীন পেনশন ঘোষণা করল বৈশাখী টিভি কাদিসের প্রবল প্রতিরোধ ভেঙে বার্সার জয় ভোটের আগেই প্রবাসীদের এনআইডি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিষেধাজ্ঞাকে পাত্তা দিচ্ছেন না চমক ঋণের ৫ কোটি ডলার ফেরত দিল শ্রীলংকা নবীনগর গ্র্যাজুয়েট এসোসিয়েশনের নবনির্বাচিত কমিটির দায়িত্ব গ্রহন ও প্রথম সভা অনুষ্ঠিত পাকিস্তানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের  প্রধানমন্ত্রী আনোয়ারুল হক কমেছে সোনার দাম নবীনগর উপজেলা গ্র্যাজুয়েট এসোসিয়েশনের ‘বার্ষিক সাধারণ সভা ও নির্বাচন-২০২৩’ অনুষ্ঠিত প্যান্ডেলে বসে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে খাবার খেলেন প্রধানমন্ত্রী

সেতু আছে, সড়ক নেই

রিপোর্টারের নাম :
আপডেট : মে ২৭, ২০২২

সংযোগ সড়ক না থাকায় লালমনিরহাট ও মাদারীপুরে কোটি কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মিত দুটি সেতু মানুষের কোনো কাজে আসছে না । দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে সেতু দুটি পড়ে আছে। মানুষ বাঁশের সেতু দিয়ে ও নৌকায় নদী পারাপার হচ্ছে।

বাঁশ বেয়ে সেতুতে উঠে নদী পার হচ্ছেন, লালমনিরহাট সদর উপজেলার মোগলহাট ইউনিয়নের দুড়াকুঠি গ্রামের বাসিন্দারা। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে রতনাই নদীর ওপর সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ১২০ মিটার দৈর্ঘ্যের এই সেতুটি নির্মাণে ব্যয় হয় ৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা। ২০১৯ সালে সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ হলেও দু’পাশে এখনো সংযোগ সড়ক হয়নি।

দুড়াকুঠি গ্রামের একপ্রান্তে হাটবাজার, স্কুল-কলেজ, ভূমি অফিস; অপরপ্রান্তে মেঘারাম গ্রামের ইউনিয়ন পরিষদ ও কমিউিনিটি ক্লিনিক। সেতুটি চালু না হওয়ায় ভোগান্তি থেকে রেহাই পাচ্ছে না দু’পাড়ের মানুষ।

সেতুর সংযোগ সড়ক তৈরির ব্যাপারে আলোচনা চলছে বলে জানালেন লালমনিরহাট এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মঞ্জুর কাদের এলাহী।

এদিকে, ২০১৮ সালে মাদারীপুরের লক্ষ্মীগঞ্জের কুমার নদের উপর ৯৯ মিটারের একটি সেতু নির্মাণ কাজ শুরু করে স্থানীয় সরকার অধিদপ্তর। ৬ কোটি ৬৯ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত সেতুটির ৯৫ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। এরই মধ্যে ৬ কোটি ১৪ লাখ ৪৫ হাজার টাকা বিল তুলে নিয়েছে তারা। কিন্তু এখনো শেষ হয়নি সেতুর দু’পাশের সংযোগ সড়ক নির্মাণ।

জমি অধিগ্রহণ না হওয়ায় সংযোগ সড়ক নির্মাণে দেরি হচ্ছে বলে জানালেন মাদারীপুর এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী আশ্রাবালী খান।

সেতুটি দ্রুত চালু হলে মাদারীপুর সদর উপজেলার সাথে পাঁচখোলা, রাস্তি, কালিকাপুরসহ অন্তত ৬টি ইউনিয়নের হাজার হাজার মানুষ উপকৃত হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অন্যান্য সংবাদ