শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ১০:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আমার নামে মিথ্যা খবর ছড়ানো হচ্ছে – হাজী কাওছার প্রকাশিত সংবাদের যুবদল নেতা হাজী কাওছারের প্রতিবাদ দেশ বিদেশের সর্বস্তরের জনগনকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম নজু রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংস্কার কমিশনের আলোচনা ফেব্রুয়ারিতে চার সংস্কার কমিশন সুপারিশমালা জমা সাইবার আইনের প্রত্যাহার হচ্ছে ৫৮১৮ মামলা নদী দূষণমুক্ত করা গেলে পরিবেশ উন্নত হবে ২৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক অফিস আদালত খুলেছে, যানচলাচল স্বাভাবিক ছাগলকাণ্ডে মতিউর ও তার স্ত্রী এবং সন্তানদের ব্যাংক হিসাব স্থগিত বরুড়ায় মামার বিরুদ্ধে ভাগিনার প্রতারণার গুরুতর অভিযোগ! মোশারফ প্যারিস অলিম্পিকে ডাক পেলেন অলিম্পিক রিংয়ে সাজবে আইফেল টাওয়ার প্রতি ভরি সোনার দাম এক লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা! বরিশাল প্লে-অফে

মিয়ানমারে ফেরাসহ ১৯ দফা দাবিতে রোহিঙ্গাদের সমাবেশ

কক্সবাজার প্রতিনিধি
আপডেট : জুন ১৯, ২০২২
দেশে ফেরার দাবিতে কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের বিক্ষোভ

নিরাপদে মিয়ানমারে ফেরাসহ ১৯ দফা দাবিতে কক্সবাজারের বিভিন্ন ক্যাম্পে সমাবেশ করেছেন রোহিঙ্গারা।

রোববার (১৯ জুন) সকাল ১১টায় উখিয়া-টেকনাফের ২৯টি ক্যাম্পে একযোগে সমাবেশ করে রোহিঙ্গারা। এর মধ্যে উখিয়ার ২৭টি ক্যাম্প এবং টেকনাফের ২৬ ও ২৭ নম্বর ক্যাম্পে নানারকম প্ল্যাকার্ড নিয়ে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে মিয়ানমারে দ্রুত প্রত্যাবাসনসহ ১৯ দফা দাবি উত্থাপন করা হয়।

ক্যাম্পের বিভিন্ন পয়েন্টে পয়েন্টে প্ল্যাকার্ড, ব্যানার, ফেস্টুন নিয়ে রোহিঙ্গারা অবস্থান নিতে শুরু করে। তারা নিজেদের রোহিঙ্গা জাতির স্বীকৃতির দাবির পাশাপাশি দ্রুত সময়ের মধ্যে মিয়ানমারে
প্রত্যাবাসনের দাবি জানান।

সমাবেশে রোহিঙ্গারা জানান, মিয়ানমারের গণহত্যা থেকে বেঁচে যাওয়া রোহিঙ্গা জাতিগোষ্ঠী তারা। তারা স্বদেশেই ফিরতে ইচ্ছুক। তবে এ ক্ষেত্রে নিরাপদ প্রত্যাবাসন চান তারা।

কোনো ধরনের সংগঠনের নাম না থাকলেও আয়োজক হিসেবে নির্যাতিত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী বলে উল্লেখ করা হয়। বৃষ্টি হওয়ায় আধাঘণ্টার মধ্যে শেষ করা হয় কর্মসূচি। একযোগে ২৯টি ক্যাম্পে এ সমাবেশ হলেও কোথাও কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয়। প্রতিটি ক্যাম্পে হাজার থেকে ৫০০ রোহিঙ্গা খণ্ড খণ্ড জমায়েত হয়ে এ সমাবেশ করে।

সমাবেশে উত্থাপিত দাবির মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল পূর্ণ নাগরিক মর্যাদায় নিজ দেশ মিয়ানমারে দ্রুত প্রত্যাবাসন, ১৯৮২ সালের নাগরিকত্ব আইন সংশোধন, প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাতিসংঘ, আশিয়ান, বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশ ও সংস্থার সম্পৃক্ততা, গ্রামে গ্রামে প্রত্যাবাসন, প্রত্যেকের নিজের ভিটেমাটি, জমি-জমা ফেরতসহ নানা দাবির কথা তুলে ধরেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অন্যান্য সংবাদ