মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ০২:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সাইবার আইনের প্রত্যাহার হচ্ছে ৫৮১৮ মামলা নদী দূষণমুক্ত করা গেলে পরিবেশ উন্নত হবে ২৫ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক অফিস আদালত খুলেছে, যানচলাচল স্বাভাবিক ছাগলকাণ্ডে মতিউর ও তার স্ত্রী এবং সন্তানদের ব্যাংক হিসাব স্থগিত বরুড়ায় মামার বিরুদ্ধে ভাগিনার প্রতারণার গুরুতর অভিযোগ! মোশারফ প্যারিস অলিম্পিকে ডাক পেলেন অলিম্পিক রিংয়ে সাজবে আইফেল টাওয়ার প্রতি ভরি সোনার দাম এক লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা! বরিশাল প্লে-অফে শক্তিশালী হচ্ছেন রওশন, দুর্বল জিএম কাদের! খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ৮ মিনিট পরপর চলবে মেট্রোরেল আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন ৪৮ নারী প্রার্থী সিরিজ নির্বাচন করতে চায় ইসি

ইভ্যালি ই-কমার্স খাতের জন্য মাইলফলক: পলক

নিজস্ব প্রতিবেদক
আপডেট : জুলাই ২৮, ২০২১

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস ইভ্যালির বিনিয়োগ পাওয়ার বিষয়টি দেশের ই-কমার্স খাতসহ পুরো প্রযুক্তি খাতের জন্যই এক মাইলফলক।

বুধবার (২৮ জুলাই) বাংলানিউজের সঙ্গে এক আলাপচারিতায় ইভ্যালির বিনিয়োগ পাওয়া নিয়ে নিজ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে এ কথা বলেন পলক।

জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে গণমাধ্যমে দেখেছি। যমুনা গ্রুপ বা ইভ্যালি অফিসিয়ালি আমাদের কিছু জানালে আরও পরিষ্কার হওয়া যাবে বিষয়টা। হয়তো শিগগিরই জানাবে। তবে ইভ্যালিতে যমুনা গ্রুপের এ বিনিয়োগ দেশি ই-কমার্স খাতের পাশাপাশি পুরো প্রযুক্তি খাতের জন্যই একটা মাইলফলক। এটা সামগ্রিকভাবে দেশের স্টার্টআপ কালচারে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।

যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালির উদাহরণ দিয়ে পলক বলেন, আমরা সিলিকন ভ্যালিতে কিন্তু এমনটাই দেখি। হয়তো ১০০টা স্টার্টআপের মধ্যে ১০টা সফল হবে, বাকি ৯০টা হবে না। কিন্তু সেই ১০টা স্টার্টআপই সবটুকু পুষিয়ে দিতে পারে। এভাবেই কিন্তু একটা স্টার্টআপ কালচার গড়ে ওঠে। আমাদের দেশে স্টার্টআপ নিয়ে কিন্তু আমরা হয়তো বিগত ১০ বছর ধরে কাজ করে যাচ্ছি। এমন সময়ে ইভ্যালিতে দেশের অন্যতম শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী যমুনা গ্রুপের বিনিয়োগ সত্যিই দারুণ।

বিনিয়োগ করা এবং বিনিয়োগ পাওয়া দুইটি প্রতিষ্ঠানই দেশি উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় বিষয়টি দেশের প্রযুক্তি খাতেও অবদান রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
বাংলানিউজকে পলক বলেন, আপনি পাশের দেশ ভারতে দেখেন। টাটা গ্রুপ তাদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল ব্যবসা থেকে টাটা কনসালট্যান্ট নামে প্রযুক্তি ব্যবসায় আসে। সেখানকার মাহিন্দ্রা কোম্পানি কিন্তু মাহিন্দ্রা টেক শুরু করে। এভাবে কিন্তু সেখানে প্রযুক্তি খাতের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ইভ্যালির মতো উদ্যোগের পাশে যদি যমুনার মতো বড় বড় ব্যবসায়ী গোষ্ঠীগুলো এগিয়ে আসে, তাহলে সেটা সত্যিই দারুণ ব্যাপার। এতে করে অন্য স্টার্টআপগুলো আরও উৎসাহিত হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অন্যান্য সংবাদ