অবৈধ ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযানে নেমেছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। আজ সোমবার (২৯ আগস্ট) হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখার অভিযানে ঢাকার ৮টি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ ঘোষণা করেছে।
বন্ধ হওয়া হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিকগুলো হলো-
খিলগাও জেনারেল হাসপাতাল, সেন্ট্রাল বাসাবাে জেনারেল হাসপাতাল, কনক জেনারেল হাসপাতাল, সালমান হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, খিদমাহ লাইফ কেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ঢাকা জেনারেল হাসপাতাল, হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট কসমেটিক সার্জারী কনসালটেন্সী এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ঢাকা পেইন এন্ড স্পাইন সেন্টার।
এদিকে বৈধ কাগজপত্র না থাকায় শেরপুরে সাতটি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করে দিয়েছে জেলা স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
বন্ধ করে দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- বন্ধন ডায়াগনস্টিক সেন্টার, আর.এইচ ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নিউ ইনসাফ ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সিদ্দিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সিরিয়া ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সেন্ট্রাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং নিউ লাইফ প্রাইভেট হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
শেরপুর জেলা সিভিল সার্জন ডা. অনুপম ভট্টাচার্য্য বলেন, ‘অবৈধভাবে পরিচালিত ক্লিনিক ও ডায়গনস্টিক সেন্টার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।’
এর আগে, রোববার (২৮ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, গত অভিযানে মোট ১ হাজার ৬৪১টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হয়। অভিযানের ফলে নিবন্ধনের আবেদন থেকে ২৫ কোটি ১৮ লাখ ৫২ হাজার ৮৬৭ টাকা রাজস্ব আয় হয়েছে। এ ছাড়া নতুন লাইসেন্সর জন্য পরিদর্শনের অপেক্ষায় এক হাজার ৯৮৬টি, লাইসেন্স নবায়নের জন্য পরিদর্শনের অপেক্ষায় ২ হাজার ১৭টি প্রতিষ্ঠান। পাশাপাশি নতুন লাইসেন্স দেয়া হয়েছে ১ হাজার ৪৮৯টি, লাইসেন্স নবায়ন হয়েছে ২ হাজার ৯৩০টি। নতুন লাইসেন্সের জন্য পরিদর্শন শেষ হয়েছে ৩৭৯টির এবং লাইসেন্স নবায়নের জন্য ১ হাজার ৭৬টি পরিদর্শন শেষ হয়েছে আর নতুন লাইসেন্সের জন্য পেন্ডিং রয়েছে দুই হাজার আবেদন।