গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৮১৬ জন। এতে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৬৪ লাখ ১৯ হাজার ৭৩১ জনে। একই সময়ের মধ্যে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৫ লাখ ৭৯ হাজার ২৫৮ জন। এতে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৮ কোটি ২০ লাখ ৯৬ হাজার ৯০৭ জনে। একইসময়ে করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ৬ লাখ ৫৫ হাজার ১৬৭ জন। এখন পর্যন্ত সেরে উঠেছেন ৫৫ কোটি ২১ লাখ ৬৫ হাজর ৬০৯ জন।
সোমবার (পহেলা আগস্ট) সকালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া গেছে এতথ্য।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে করোনায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে জাপানে। এই সময়ের মধ্যে দেশটিতে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ১২ হাজার ৯৬০ জন এবং মারা গেছেন ৯১ জন।
মেক্সিকোতে গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ১০৯ জন এবং নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ১৯ হাজার ৩৫২ জন। ব্রাজিলে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৪১ জন এবং নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ১৪ হাজার ৪৪৯ জন। যুক্তরাষ্ট্রে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১২ হাজার ৩৩২ জন এবং মারা গেছেন ৮ জন।
ফ্রান্সে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৩১ হাজার ৫৩৫ জন। একইসময়ে দক্ষিণ কোরিয়ায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৭৩ হাজার ৫৮৯ জন এবং মারা গেছেন ২০ জন। ইতালিতে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৬ হাজার ৯৬৬ জন এবং মারা গেছেন ৮৩ জন। ইন্দোনেশিয়ায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ২০৫ জন এবং মারা গেছেন ১০ জন।
তাইওয়ানে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩৪ জন এবং নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ২১ হাজার ৬৯ জন। একইসময়ে ইরানে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৯ হাজার ৭২৭ জন এবং মারা গেছেন ৬১ জন। রাশিয়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩৮ জন এবং নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ১২ হাজার ৪৯৮ জন।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়।