লিওনেল মেসি’র ছায়া পড়েছিলো জুভেন্টাস ফরোয়ার্ড পাউলো দিবালা’র ওপর। ওই ছায়ায় জাতীয় দলের চিন্তা থেকে তিনি হারিয়েই যেতে বসেছিলেন। দুই বছর পর দিবালাকে আবার জাতীয় দলে ডাকলেন আর্জেন্টিনার কোচ লিওনেল স্কালোনি।
এর আগে ২০১৯ সালের নভেম্বরে জাতীয় দলে ডাক পান দিবালা। এছাড়া আলবিসেলেস্তেদের দলে ফিরেছেন অ্যাস্টন ভিলার নতুন নাম্বার টেন এমিলিয়ানো বুয়েন্দিয়া। তিনি কোপা আমেরিকা’র দলে ছিলেন না। বিকল্প গোলরক্ষক হিসেবে আগুয়েস্তিন মারচেসিন-এর জায়গায় ফিরেছেন গ্রেমিনো রুলি।
আর্জেন্টিনা আগামী ৩ সেপ্টেম্বর ভেনেজুয়েলা, ৬ সেপ্টেম্বর ব্রাজিল ও ৯ সেপ্টেম্বর বলিভিয়া’র বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচ খেলবে। দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে আকাশি-নীল জার্সি ধারীরা দ্বিতীয় অবস্থানে আছে।
আর্জেন্টিনা দল: গোলরক্ষক: এমিলিয়ানো মার্টিনেজ (অ্যাস্টন ভিলা), ফ্রাঙ্কো আরমানি (রিভার প্লেট), হুয়ান মুসো (আটালান্টা), গ্রেমিনো রুলি (ভিয়ারিয়াল)।
ডিফেন্ডার: গঞ্জালো মন্টিয়েল (সেভিয়া), নাহুয়েল মলিনা (উদিনেসে), গার্মেন পেজেল্লা (রিয়াল বেটিস), হুয়ান ফয়েত (ভিয়ারিয়াল), ক্রিস্টিয়ানো রোমেরো (টটেনহ্যাম), নিকোলাস ওটামেন্ডি (বেনফিকা), মার্টিনেজ কোয়াট্রা (ফিওরেন্টিনা), মার্কোস অ্যাকুইনা (সেভিয়া), নিকোলাস ত্যাগলিয়াফিকো (আয়াক্স)।
মিডফিল্ডার: রদ্রিগো ডি পল (অ্যাথলেটিকো মাদ্রিদ), এক্সিকুয়েল প্যালাসিওস (বায়ার লেবারকুসেন), লিয়ান্দ্রো প্যারাদেস (পিএসজি), গুইদো রদ্রিগেজ (রিয়াল বেটিস), নিকোলাস ডমিঙ্গুয়েজ (বোলোগনা), লো চেলসো (টটেনহ্যাম), পাপু গোমেজ (সেভিয়া)।
ফরোয়ার্ড: অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া (পিএসজি), অ্যাঞ্জেল কোরেইরা (অ্যাথলেটিকো মাদ্রিদ), হুলিয়ান আলভারেজ (রিভার প্লেট), জোয়াকুইন কোরেইরা (ল্যাজিও), নিকোলাস গঞ্জালেসে (ফিওরেন্টিনা), এমিলিয়ানো বুয়েন্দিয়া (অ্যাস্টন ভিলা), লিওনেল মেসি (পিএসজি), লউতারো মার্টিনেজ (ইন্টার মিলান), পাউলো দিবারা (জুভেন্টাস)।